
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) নিজস্ব এক উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল ২০২৫ সালের জুন মাসের শেষ দিকে চীনের সফরে যাচ্ছে। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন।
সফরটি আয়োজিত হয়েছে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির "Political Party Plus" কার্যক্রম-এর অন্তর্ভুক্ত হিসেবে, যার মূল লক্ষ্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আন্তঃকমিউনিস্ট পার্টি-তথ্য বিনিময়ের মাধ্যমে সহযোগিতা ও সুসম্পর্ক গড়ে তোলা ।
ইতিমধ্যে ২০২৪ সালের অক্টোবর ও ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে বিএনপি–চীন সম্পর্কের রূপরেখা ইতিমধ্যে পরিমার্জিত হয়েছে, যেখানে প্রতিনিধি দর্শন, অংশগ্রহণ ও বিনিয়োগকেন্দ্রিক আলোচনাও অন্তর্ভুক্ত ছিল ।
চীনা রাষ্ট্রদূত Yao Wen বার্ধাঘরা ও গুলশানস্থ বিএনপি কার্যালয়ে মির্জা ফখরুল ও দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নিয়মিতভাবে বৈঠক করেছেন। সেখানে তিনি বারবার “অন্তর্বর্তী হস্তক্ষেপ না করা” এবং বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ।
ইতিমধ্যে এই বিবৃতি ক্রমাগত নতুন বিনিয়োগ এবং কূটনৈতিক সহযোগিতার দৃষ্টিতে নতুন ভরসা জুগিয়েছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই সফর কূটনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
সিরিজ বৈঠক ও বিনিয়োগচুক্তির প্রস্তুতি চলছে, যা ভবিষ্যতে অবকাঠামো ও অর্থনৈতিক খাতে চীনের সাথে আরও ভালো সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে। বিশেষভাবে, নিপি–ব্রিজ, নদী ব্যবস্থাপনা, পানি ও সাংস্কৃতিক বিনিময় ইত্যাদি বিষয় আলোচনার প্রধান আলোচ্যসূচি হিসেবে থাকতে পারে।
সফরের সারসংক্ষেপ:
সফরের সময়: জুন ২০২৫, মাসের শেষার্ধ
লিডারশিপ: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আমন্ত্রণকারী: চীনা কমিউনিস্ট পার্টি ("Political Party Plus")
আলোচ্যসূচি: রাজনৈতিক সহযোগিতা, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি, পানি ব্যবস্থাপনা, সংস্কৃতি ও সাংস্কৃতিক বিনিময় চীনের মনোভাব: অন্তর্বর্তী হস্তক্ষেপ না করে বন্ধুত্ব ও সম্মিলিত উন্নয়নের ওপর জোর।
এই সফর কেবল রাজনৈতিক পর্যায়ে নয়, বরং কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একটি স্ট্র্যাটেজিক কূটনৈতিক পদক্ষেপ হিসেবে দেখতে হচ্ছে। চীন–বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে নতুন স্তরে উন্নীত করা, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক পরিবেশে নিরাপত্তা ও স্থায়িত্ব নিয়ে সমন্বয়, পাশাপাশি চীনা বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি উন্নয়নে সহযোগিতা—এই প্রতিটি ক্ষেত্রেই এই সফরের গুরুত্ব অনস্বীকার্য।
সফরটি আয়োজিত হয়েছে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির "Political Party Plus" কার্যক্রম-এর অন্তর্ভুক্ত হিসেবে, যার মূল লক্ষ্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আন্তঃকমিউনিস্ট পার্টি-তথ্য বিনিময়ের মাধ্যমে সহযোগিতা ও সুসম্পর্ক গড়ে তোলা ।
ইতিমধ্যে ২০২৪ সালের অক্টোবর ও ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি-মার্চে বিএনপি–চীন সম্পর্কের রূপরেখা ইতিমধ্যে পরিমার্জিত হয়েছে, যেখানে প্রতিনিধি দর্শন, অংশগ্রহণ ও বিনিয়োগকেন্দ্রিক আলোচনাও অন্তর্ভুক্ত ছিল ।
চীনা রাষ্ট্রদূত Yao Wen বার্ধাঘরা ও গুলশানস্থ বিএনপি কার্যালয়ে মির্জা ফখরুল ও দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নিয়মিতভাবে বৈঠক করেছেন। সেখানে তিনি বারবার “অন্তর্বর্তী হস্তক্ষেপ না করা” এবং বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ।
ইতিমধ্যে এই বিবৃতি ক্রমাগত নতুন বিনিয়োগ এবং কূটনৈতিক সহযোগিতার দৃষ্টিতে নতুন ভরসা জুগিয়েছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই সফর কূটনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
সিরিজ বৈঠক ও বিনিয়োগচুক্তির প্রস্তুতি চলছে, যা ভবিষ্যতে অবকাঠামো ও অর্থনৈতিক খাতে চীনের সাথে আরও ভালো সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে। বিশেষভাবে, নিপি–ব্রিজ, নদী ব্যবস্থাপনা, পানি ও সাংস্কৃতিক বিনিময় ইত্যাদি বিষয় আলোচনার প্রধান আলোচ্যসূচি হিসেবে থাকতে পারে।
সফরের সারসংক্ষেপ:
সফরের সময়: জুন ২০২৫, মাসের শেষার্ধ
লিডারশিপ: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আমন্ত্রণকারী: চীনা কমিউনিস্ট পার্টি ("Political Party Plus")
আলোচ্যসূচি: রাজনৈতিক সহযোগিতা, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি, পানি ব্যবস্থাপনা, সংস্কৃতি ও সাংস্কৃতিক বিনিময় চীনের মনোভাব: অন্তর্বর্তী হস্তক্ষেপ না করে বন্ধুত্ব ও সম্মিলিত উন্নয়নের ওপর জোর।
এই সফর কেবল রাজনৈতিক পর্যায়ে নয়, বরং কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একটি স্ট্র্যাটেজিক কূটনৈতিক পদক্ষেপ হিসেবে দেখতে হচ্ছে। চীন–বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে নতুন স্তরে উন্নীত করা, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক পরিবেশে নিরাপত্তা ও স্থায়িত্ব নিয়ে সমন্বয়, পাশাপাশি চীনা বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি উন্নয়নে সহযোগিতা—এই প্রতিটি ক্ষেত্রেই এই সফরের গুরুত্ব অনস্বীকার্য।